আজ বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ইং

'রাগ, ক্রোধ, ঈর্ষা তোমাকে অযোগ্য করে তুলছে'

সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০১৮-০১-৩০ ০১:১৬:০৯

ফাহমিদা নবী ::
কথার পরিপ্রক্ষিতে কথা...
প্রতিউত্তর কি খুব জরুরী?
কী হয় উত্তরে উত্তর না দিলে?
সব সময় কি তা খুবই প্রয়োজন?
না...
সব প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন নেই!
তেমনি সব উত্তরের প্রশ্নের মোকাবেলা করতেই হবে তারও কোন প্রয়োজন নেই।

সব পরিস্থিতিতে নিজের বুদ্ধিমত্তা, বোঝাপড়া, সহনশীলতা, আবেগকে নিজস্ব জ্ঞান চর্চায় একা মোকাবেলা করার মতো যোগ্য হওয়ার চর্চা করাটা। নিয়ন্ত্রণ করাটাও জীবনের একধরনের পরীক্ষা। সারাজীবনই তো পরীক্ষা। যোগ্য হয়ে ওঠার চর্চাও সারাজীবনের অর্জন। ধৈর্যধারণ তো সামাজিক যোগ্যতা। কথার শান্তির প্রথম শর্ত হলো, শান্তি চাও তো মন খুলে হাসি উপহার দাও।

মিলেমিশে থাকার মতো চলতে শেখো। অনেক কিছুই তুমি পাবে যদি যোগ্যতা থাকে। কিন্তু যোগ্য হয়ে ওঠার পাশাপাশি তুমি যদি স্বার্থপরতা, আত্মঅহমিকায় যদি থাকতেই থাকো... অযোগ্যতায় তোমার অবস্থান নিশ্চিত। যতই তুমি চেষ্টা করো লাভ নেই।

রাগ, ক্রোধ, ঈর্ষা তোমাকে অযোগ্য করে তুলছে।
বিষয়টা তোমার চিন্তার মধ্যে আনো।
বিশ্বাস যদি তোমার গতির মধ্যে থাকে তবে তা ভালবাসার আবহাওয়া তৈরি করবে। আর ভালবাসা যদি তোমার কাজের গতিতে থাকে তবে তা মানুষের কাজে লাগে...
গন্তব্য অজানা কিন্তু পথ পরিক্রমার পথ যদি সুন্দর হয়...
উত্তরটা আসলে সেখানেই... উত্তরের জন্য উত্তর সবসময় জরুরি হবে না...! নিরবতাও অনেক বিশাল উত্তর। যদি মানুষের কাজে আসতে পারো। তুমি তবেই স্বার্থক।
দিনের শেষে আমাকে সবাই ভালবাসে,
ভয় পায় না... এটাই হচ্ছে উত্তর...
প্রতিউত্তর না দিয়ে সেই আনন্দ বার্তার খোঁজ করো। জীবন স্বস্তির হবে। হালকা হবে। শান্তির হবে। সুখের হবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

শেয়ার করুন

আপনার মতামত দিন