আজ বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ ইং

রাজ্জাক-তাইজুলের স্পিনে কাঁপছে শ্রীলঙ্কা

সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০১৮-০২-০৮ ১২:৪৪:১২

সিলেটভিউ ডেস্ক :: বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিন ব্যাট করছে শ্রীলঙ্কা। লাঞ্চের পর প্রথম দুই ওভারে উইকেট পেল বাংলাদেশ। আব্দুর রাজ্জাক কুসল মেন্ডিসকে বিদায় করার পর নিরোশান ডিকভেলাকে বোল্ড করেন তাইজুল ইসলাম।

বাঁহাতি স্পিনারের বল বেরিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন ডিকভেলা। তাইজুলের কুইকার ডেলিভারি অনেকটাই নিচু হয়ে যায়। দ্রুত ব্যাট নামিয়েছিলেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। কিন্তু বল পাননি, ফিরে যান বোল্ড হয়ে। ৩৩ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ১১৫/৬। ক্রিজে রোশেন সিলভার সঙ্গী দিলরুয়ান পেরেরা।

মেন্ডিস বাধা সরালেন রাজ্জাক

লাঞ্চের প্রথম বলে চার। পরের বলেই আব্দুর রাজ্জাকের প্রতিশোধ। দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড কুসল মেন্ডিস।

লাঞ্চের আগে অন্য প্রান্তে দাঁড়িয়ে এমন একটা ডেলিভারিতে দিনেশ চান্দিমালকে বোল্ড হতে দেখেছিলেন মেন্ডিস। নিজে যখন অমন একটা ডেলিভারির সামনে পড়লেন কিছুই করতে পারলেন না। জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়ে ফিরে যান বোল্ড হয়ে। ৯৭ বলে ৬৮ রান করা মেন্ডিস রাজ্জাকের চতুর্থ শিকার। ৩২ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ১১০/৫। ক্রিজে রোশেন সিলভার সঙ্গী নিরোশান ডিকভেলা।

প্রথম সেশনে বাংলাদেশের ৪ উইকেট

টস ভাগ্যকে পাশে না পাওয়া বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম সকালে তুলে নিয়েছে ৪ উইকেট। নিয়মিত উইকেট পতনের মধ্যে অবিচল ওপেনার কুসল মেন্ডিস তুলে নিয়েছেন ফিফটি।

লাঞ্চে যাওয়ার সময় শ্রীলঙ্কার স্কোর ১০৫/৪। মেন্ডিস ৬৪ ও রোশেন সিলভা ৫ রানে ব্যাট করছেন। চার বছর পর টেস্টে ফেরা রাজ্জাক উজ্জ্বল প্রথম সেশনে। ৭ ওভারে ২৪ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন তিন উইকেট। অন্য উইকেটটি আরেক বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের।

অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ তেমন কিছু করতে পারেননি। ৩ ওভারের স্পেলে মাত্র দুই রান দেন বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

শ্রীলঙ্কার একশ

নিয়মিত উইকেট পতনের মধ্যে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন কুসল মেন্ডিস। তার ব্যাটে একশ ছাড়িয়েছে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ। আব্দুর রাজ্জাকের করা ৩০তম ওভারের শেষ বলে চার হাঁকিয়ে দলকে তিন অঙ্কে নিয়ে যান ওপেনার মেন্ডিস। ৩০ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ১০৩/৪। মেন্ডিস ৬৪ ও রোশেন সিলভা ৩ রানে ব্যাট করছেন।

রাজ্জাকের বলে বোল্ড চান্দিমাল

বাংলাদেশের বিপক্ষে দারুণ সফল দিনেশ চান্দিমালকে গোল্ডেন ডাকের স্বাদ দিয়েছেন আব্দুর রাজ্জাক। বাঁহাতি এই স্পিনার বোল্ড করে দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ককে। দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে প্রথম বলে দানুশকা গুনাথিলকাকে ফেরান রাজ্জাক। পরের বলই বিদায় করেন চান্দিমালকে।

দারুণ এক ডেলিভারিতে ফিরেন লঙ্কান অধিনায়ক। মিডল স্টাম্পে পিচ করা বল পা বাড়িয়ে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন তিনি। স্পিন করে বেরিয়ে যাওয়া বল ব্যাটের কানা ঘেঁষে আঘাত হানে অফ স্টাম্পে। চার বছর পরে রাজ্জাকের টেস্টে ফেরাটা হল দুর্দান্ত। এরই মধ্যে তুলে নিয়েছেন তিন উইকেট।

ক্রিজে কুসল মেন্ডিসের সঙ্গী রাজ্জাকের হ্যাটট্রিক ঠেকিয়ে দেওয়া রোশেন সিলভা। ২৮ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ৯৭/৪।

দ্বিতীয় স্পেলে ফিরেই উইকেট পেলেন আব্দুর রাজ্জাক। দানুশকা গুনাথিলকার দারুণ ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম।

মিড অফের ওপর দিয়ে বল পাঠাতে চেয়েছিলেন গুনাথিলকা। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান টাইমিং করতে পারেননি। বল চলে যাচ্ছিল মুশফিকের মাথার ওপর দিয়ে। এক-দুই পা পিছিয়ে লাফিয়ে ক্যাচ মুঠোয় নেন তিনি।

১৩ রান করে ফিরে যান গুনাথিলকা। ২৭.১ ওভারে শ্রীলঙ্কার স্কোর ৯৬/৩।

শুরুতে ঝড় তোলা কুসল মেন্ডিস একটু থেমেছেন। তবে নিজের জোনে বলে পেলেই চড়াও হচ্ছেন এই ওপেনার। তাইজুল ইসলামের তেমনই এক বলে ছক্কা হাঁকিয়ে পৌঁছেছেন পঞ্চাশে। তার ক্যারিয়ারের পঞ্চম।

ফিফটিতে যেতে মেন্ডিস খেলেন ৮১ বল। এই সময়ে তার ব্যাট থেকে আসে ৭টি চার ও একটি ছক্কা। ২৬ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ৯০/২। মেন্ডিস ৮৪ ও দানুশকা গুনাথিলকা ১৩ রানে ব্যাট করছেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ছয় ইনিংসে এ নিয়ে তৃতীয়বার পঞ্চাশে গেলেন মেন্ডিস। আগের দুইবার থেমেছিলেন ১৯৪ ও ১৯৬ রানে।

মেহেদী হাসান মিরাজের জায়গায় বোলিংয়ে আসা তাইজুল ইসলামের শুরুটা ছিল খরুচে। তার দ্বিতীয় ওভারে চার-ছক্কা হাঁকান ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। কিন্তু শেষ হাসি হাসলেন তাইজুলই। ফিরিয়ে দিলেন আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করা টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকে।

দারুণ এক ডেলিভারিতে ৪৭ রানের জুটি ভাঙেন তাইজুল। টার্ন আর বাউন্সে চমকে দেন ডি সিলভাকে। ব্যাটের কানা ছুঁয়ে আসা ক্যাচ স্লিপে মুঠোয় নেন সাব্বির রহমান। ৩০ বলে দুটি চার ও একটি ছক্কায় ১৯ রান করে ফিরে যান ডি সিলভা। ১৭ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ৬২/২। ক্রিজে কুসল মেন্ডিসের সঙ্গী দানুশকা গুনাথিলকা।

চার বছর পর টেস্ট দলে ফেরাটা মধুর হয়ে উঠল সকালেই। নিজের তৃতীয় ওভারেই আবদুর রাজ্জাক পেলেন সাফল্য। ফিরিয়ে দিলেন দিমুথ করুনারত্নেকে। দুই পাশে স্পিন দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজ, ওপাশে দ্বিতীয় ওভারে রাজ্জাক। সাফল্য এল ম্যাচের ষষ্ঠ ওভারে।

করুনারত্নেকে বেরিয়ে আসতে দেখে রাজ্জাক বল করলেন পায়ের দিকে। করুনারত্নে শট খেলার জায়গা না পেয়ে চাইলেন ফ্লিক করতে। বল তার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে গেল। বাকি কাজ নির্ভরতায় সারলেন কিপার লিটন দাস। ৩ রানে স্টাম্পড করুনারত্নে। শ্রীলঙ্কা ১ উইকেটে ১৪।

সবশেষ যে টেস্ট খেলেছিলেন রাজ্জাক, ২০১৪ সালে সেই ম্যাচে মাত্র ৪ ওভার বল করেই মাঠ ছাড়তে হয়েছিল চোট নিয়ে। ছিলেন উইকেটশূন্য। রাজ্জাক টেস্ট উইকেটের দেখা পেলেন ২০১৩ সালের অক্টোবরের পর এই প্রথম।

দুই প্রান্তেই স্পিনার দিয়ে বোলিং শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম ওভার করেন অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। চার বছর পর দলে ফেরা বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক দ্বিতীয়টি। দুই ওভার থেকেই একটি করে বাউন্ডারি পায় শ্রীলঙ্কা। ২ ওভার শেষে শ্রীলঙ্কার স্কোর ১১/০। কুসল মেন্ডিস ১১ ও দিমুথ করুনারত্নে শূন্য রানে ব্যাট করছেন।

বাংলাদেশের মতো শ্রীলঙ্কার একাদশেও পরিবর্তন দুটি। অভিষেক হচ্ছে সীমিত ওভারে মোটামুটি নিয়মিত হয়ে ওঠা আকিলা দনঞ্জয়ার। বাদ পড়েছেন লাকশান সান্দাকান।

আরেকটি পরিবর্তন অনুমিতই ছিল। চট্টগ্রাম টেস্টে একদমই নিষ্প্রভ লাহিরু কুমারা হারিয়েছেন জায়গা। তবে এই পেসারের পরিবর্তে কোনো পেসার বা বোলার নয়, শ্রীলঙ্কা নিয়েছে বাড়তি আরেকজন ব্যাটসম্যানকে, দানুশকা গুনাথিলাকা। ক্যারিয়ারের একমাত্র টেস্টটি গুনাথিলাকা খেলেছেন গত বছরের জুলাইয়ে ভারতের বিপক্ষে। পাশাপাশি অফ স্পিনেও চালাতে পারেন কাজ।

শ্রীলঙ্কা দল: দিমুথ করুনারত্নে, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, কুসল মেন্ডিস, দিনেশ চান্দিমাল, রোশেন সিলভা, নিরোশান ডিকভেলা, দিলরুয়ান পেরেরা, রঙ্গনা হেরাথ, সুরঙ্গা লাকমল, আকিলা দনঞ্জয়া, দানুশকা গুনাথিলাকা।

গত টেস্টের আগে যাকে হুট করে দলে নেওয়া এবং পরে একাদশে না রাখা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল তুমুল, সেই আব্দুর রাজ্জাক অবশেষে জায়গা পেলেন একাদশে। সবশেষ টেস্ট খেলার ঠিক চার বছর পর আবার সাদা পোশাকে বাংলাদেশের হয়ে নামছেন রাজ্জাক। ক্যারিয়ারের ১২ টেস্টের সবশেষটি খেলেছিলেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেই ২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টে। বাংলাদেশের একাদশে পরিবর্তন আছে আরও একটি। মোসাদ্দেক হোসেনের বদলে একাদশে এসেছেন সাব্বির রহমান।

বাংলাদেশ দল: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, ইমরুল কায়েস, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক।

আগের টেস্টে টস ভাগ্যকে পাশে পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। এবার জিতলেন শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক দিনেশ চান্দিমাল। বেছে নিলেন ব্যাটিং। শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে কুয়াশার চাদর পুরোপুরি সরে যায়নি। চারপাশ একটু ঘোলাটে। সকালের কন্ডিশন একটু উৎসাহ জোগাতে পারত বোলিং নিতে। কিন্তু টেস্ট মাচ মানে তো শুধু প্রথম সকাল নয়। উইকেট স্পিনারদের পক্ষে কথা বলতে পারে জোর অনুমান। সেক্ষেত্রে পরে ব্যাটিং করতে চাইবে না কোনো দলই। টস জিতে চান্দিমালের মুখে যে হাসি দেখা গেল, সেটির কারণ বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

আইসিসি টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে প্রথমবারের মতো আট নম্বরে উঠার হাতছানি বাংলাদেশের সামনে। ঢাকা টেস্টে হার এড়াতে পারলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ছাড়িয়ে যাবে তারা। দুই দলেরই রেটিং ৭২ করে। ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে জেসন হোল্ডারের দল। ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়েকে সিরিজে হারিয়ে নয় নম্বরে উঠে এসেছিল বাংলাদেশ।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে সকাল সাড়ে নয়টায়।

মিরপুরের উইকেট দেখে দুই অধিনায়কই নিশ্চিত, ফল হবে এখানে। চট্টগ্রামের মতো ব্যাটিং সহায়ক উইকেট হবে না ঢাকায়। উইকেটে স্পিনারদের জন্য থাকবে সুবিধা। মাহমুদউল্লাহ ও দিনেশ চান্দিমাল- দুই অধিনায়কেরই মনে হয়েছে পিচ শুষ্ক। এখানে ব্যাটিং করা চ্যালেঞ্জিং হবে ব্যাটসম্যানদের জন্য।

মিরপুরে টানা তৃতীয় জয়ের আশায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে ইংল্যান্ড ও গত বছর অস্ট্রেলিয়াকে শের-ই-বাংলায় হারায় তারা। সেই দুই ম্যাচের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম এখন নেতৃত্ব নেই। তবে তার বিশ্বাস, জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখবে বাংলাদেশ।

চোটের জন্য দ্বিতীয় টেস্টেও নেই সাকিব আল হাসান। তার জায়গায় দলকে নেতৃত্ব দেবেন মাহমুদউল্লাহ। অভিজ্ঞ এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান ঘরের মাঠে এগিয়ে রাখছেন নিজের দলকে।

২০১৪ সালের পর কোনো টেস্ট সিরিজ জেতেনি বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ মনে করেন, ব্যাটিং, বোলিংয়ে নিজেদের নিজেদের দায়িত্ব ঠিকঠাক পালন করতে পারলে জেতা সম্ভব।    

উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হলে ব্যাটসম্যানদের বেঁধে রাখার দায়িত্ব থাকবে রঙ্গনা হেরাথ ও দিলরুয়ান পেরেরার ওপর। উইকেট নেওয়ার দায়িত্ব থাকবে চায়নাম্যান লাকসান সান্দাকানের। আর উইকেটে স্পিনারদের জন্য সুবিধা থাকলে তিনজনই হবেন হুমকি। সতীর্থদের ওপর আস্থা রেখে স্পিন পরীক্ষায় উতরে যাওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ।

লঙ্কান অধিনায়ক দিনেশ চান্দিমাল চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, চায়নাম্যান সান্দাকানকে ভালোভাবে খেলবে পারবেন না ছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। তবে কোনো বোলারকে আলাদা না দেখে অতিথিদের সব বোলারকে ঠিকঠাক সামলাতে চান মাহমুদউল্লাহ।

দেশের মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ তিন ইনিংসে সেঞ্চুরি পেয়েছেন মুমিনুল হক। মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো বাঁহাতি টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকে যত দ্রুত সম্ভব প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠাতে চায় শ্রীলঙ্কা। প্রথম টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি হাঁকানো ব্যাটসম্যানের জন্য অতিথিদের রয়েছে আলাদা কয়েকটি পরিকল্পনা। দিনেশ চান্দিমালের বিশ্বাস, মাঠে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে তারা দ্রুত ফেরাতে পারবেন মুমিনুলকে।

সিলেটভিউ২৪ডটকম/০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/ডেস্ক/আআ

@

শেয়ার করুন

আপনার মতামত দিন