আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ইং
ফাহিম রশিদ চৌধুরী :: বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি, শ্রদ্ধেয় নেতা রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিংবা অপপ্রচার এটা নতুন নয়। শোভন ভাই যখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর ২৯ তম সম্মেলনের প্রার্থী হন তখনও উনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং অপপ্রচার করা হয়।
শোভন ভাই সেই ব্যক্তি যার তিন পুরুষ এর ধমনীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রক্ত। শোভন ভাই উড়ে এসে জুড়ে বসা কোন নব্য আওয়ামী লীগার না।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি জনাব রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ভাই তৃতীয় প্রজন্মের আওয়ামী রক্ত।
উনার দাদা মরহুম শামসুল হক চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য আমৃত্যু কাজ করেছেন। যিনি ছিলেন বাংলাদেশ সংবিধান প্রনয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য। তিন তিনবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্ষীয়ান ও ত্যাগী এই রাজনীতিবিদ কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি ছিলেন। কুড়িগ্রাম ১ আসন থেকে ২০০১ সালে নৌকার প্রতীক নিয়ে সর্বশেষ নির্বাচন করা মানুষ উনি, যা এখন পর্যন্ত কুড়িগ্রাম ১ আসনে সর্বশেষ নৌকা প্রতীকের নির্বাচন।
শোভন ভাইয়ের বাবা ভুরুঙ্গামারী উপজেলা ছাত্রলীগ এর সভাপতি ছিলেন, তারপর নিজ যোগ্যতা, শ্রমে যুবলীগ এর সভাপতি হয়েছিলেন। পেশায় সম্মানিত শিক্ষক, রাজনীতিতে ভুরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান-কুড়িগ্রাম ) এবং উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারন সম্পাদক (২০০১ হতে বর্তমান)জনাব মোঃ নুরুন্নবী চৌধুরী খোকন।
শোভন ভাইয়ের চাচা আখতারুজ্জামান কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রলীগ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর সদস্য, বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগ এর সিনিয়র সহ সভাপতি।
যারা শোভন ভাইয়ের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা, ব্লেইম ছড়াচ্ছেন তাদের হয়তো জানা নেই স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সবসময় এই পরিবারের খোঁজখবর নেন।
যারা অপপ্রচার করছেন তাদের মনে রাখা উচিত আমাদের নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজে এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে শোভন ভাই এবং রব্বানী ভাই কে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতৃত্বে এনেছেন।
পরিশেষে বলবো, সকল ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার উপেক্ষা করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ভাই এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী ভাইয়ের নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া আমাদের প্রানের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
লেখক: ছাত্রলীগ কর্মী