Sylhet View 24 PRINT

#Me_Too নিয়ে যা বললেন প্রিয়তি

সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০১৮-১০-১৮ ০০:৫৯:০০

এক পক্ষ সারাজীবনই চুপ থাকবে, যারা ফায়দা নেয়ার জন্যই উপরে উঠার সিঁড়ি হিসেবে willingly & Mutually একে অপরকে ব্যবহার করেছে এবং এখনো করছে।


-একপক্ষ এক সময় হঠাৎ করে বারুদের মতো ফেটে যাবে, যারা আসলেই কাজ করতে আসে। কিন্তু এসে নোংরা শহরে নোংরা মানুষের পাল্লায় পড়ে ,তাদের যখন ফিরে যাওয়ার আর কোনো উপায় থাকে না, যেহেতু উপরের পক্ষ তৈরি থাকে তাদের জায়গা নেয়ার জন্য, একটা গেলে আরেকটা। অপ্সনের অভাব নেই। কিন্তু বিবেক তাদের দংশন করতে থাকে প্রতিনিয়ত। কাজটি তো অনৈতিক লেনদেন ছাড়াও তার মেধা/গুণ দিয়েও পেতে পারতো বা তাকে তো একটি সুযোগ দিতেও পারতো। হয়তো কেউ কম বয়সে না বুঝেই, মোহের বসে কিন্তু কঠিন সমাজ তাকে সুন্দর পথ না দেখিয়ে নোংরা পথের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে, এমনটা তো না হতেই পারতো। তারা-ই যখন শক্ত অবস্থান এ যান, আর যখন কিছু হারানোর ভয় থাকে না তখন ই জোরালো গলায় মি-টু নিয়ে প্রতিবাদ করেন।

-একপক্ষ শুধু শুধুই নিজের ব্যক্তিগত আক্রোশ ঝারার জন্য ফ্রি তে বদনাম করার চেষ্টা করবে।

-আরেকপক্ষ, শুরুতেই সবকিছুর প্রতিবাদ করে, নিজের ক্যারিয়ার শক্ত না করে প্রতিবাদ করবে, তাতে মানুষ হয় তাকে পাত্তা দিবে না আর না হয় মানুষ বলবে পাবলিসিটি করার জন্য বা মিডিয়ার এটেনসন এর জন্য এসব করছে, যেমন আমি- ২০১৫ সাল থেকেই বলছি তখন হ্যাশ ট্যাগ মি টু ছিল না, তৈরিও হয়নি।

** উল্লেখ্য এর মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ভাগ্যবান বা ভাগ্যবতী, যাদের এই মি-টু পরিস্থিতির শিকার হতে হয়নি কখনো।

(মাকসুদা আক্তার প্রিয়তির ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

সম্পাদক : মো. শাহ্ দিদার আলম চৌধুরী
উপ-সম্পাদক : মশিউর রহমান চৌধুরী
✉ sylhetview24@gmail.com ☎ ০১৬১৬-৪৪০ ০৯৫ (বিজ্ঞাপন), ০১৭৯১-৫৬৭ ৩৮৭ (নিউজ)
নেহার মার্কেট, লেভেল-৪, পূর্ব জিন্দাবাজার, সিলেট
Developed By - IT Lab Solutions Ltd.