আজ মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪ ইং

এলইউতে ‘কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স এন্ড এ্যাক্রিডিটেশন’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০১৮-১০-১৫ ২৩:৪৩:০৬

এলইউ প্রতিনিধি :: লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স সেলে উদ্যোগে ‘কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স এন্ড এ্যাক্রিডিটেশন’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার বিকালে দক্ষিন সুরমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ এ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের (বিএসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।

লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: কামরুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে রিসোর্স পারসন হিসেবে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের হেকেপ প্রজেক্টের কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স ইউনিট হেড প্রফেসর ড. সনজয় কুমার অধিকারী, কোয়ালিটি স্পেশালিস্ট প্রফেসর ড. মাহবুব আহসান খান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- লিডিং ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মেজর (অব) মো: শাহ আলম, পিএসসি এবং লিডিং ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স সেল (আই কিউ এ সি) এর ডিরেক্টর মো: রেজাউল করিম। কর্মশালার সমন্বয় করেন লিডিং ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসিউরেন্স সেল (আই কিউ এ সি) এর এ্যাডিশনাল ডিরেক্টর আর্কিটেক্ট রাজন দাশ।

সমাজ উন্নয়নে সহযোগি হিসেবে শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলতে হবে উল্লেখ করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শিক্ষকদের দায়িত্ব হলো পড়াশুনা শেষে শিক্ষার্থীরা  যাাতে সমাজ উন্নয়নমূলক কাজে সহযোগিতা করতে পারে সে হিসেবে গড়ে তোলা। বাংলাদেশ এ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের (বিএসির) স্বীকৃতি পেতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাননোয়ন করতে হবে। আর এ মানন্নোয়নের মাপকাঠি হলো গ্র্যাজুয়েটরা সমাজের জন্য, নিজের পরিবার এবং নিজের জন্য কি অবদান রাখছে।

তিনি আরও বলেন, কোয়ালিটির কোন শেষ নেই, কোয়ালিটি সম্পন্ন পাঠদান করতে হলে জ্ঞান, দক্ষতা এবং মনোভাবকে সমন্নয় করতে হবে।

উক্ত কর্মশালায় লিডিং ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালাটি উপস্থাপনা করেন ইংরেজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুম্পা শারমীন।


সিলেটভিউ২৪ডটকম/১৫ অক্টোবর ২০১৮/বিএওয়াই/এসডি

শেয়ার করুন

আপনার মতামত দিন