Sylhet View 24 PRINT

দোয়ারাবাজারে সরকারি প্রকল্পের সোয়া কোটি টাকা হরিলুটের পায়তারা

সিলেটভিউ টুয়েন্টিফোর ডটকম, ২০২০-০১-২৮ ০৯:৫০:৫৪

তাজুল ইসলাম, দোয়ারাবাজার :: সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে অতিদরিদ্রদের কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পের কাজের শুরুতেই চলছে গড়িমসি। বরাদ্দকৃত ৪৯টি প্রকল্পে ১ জানুয়ারি থেকে কাজ শুরুর কথা থাকলেও অধিকাংশতে এখনো কাজ শুরু হয়নি।তবে কখন কাজ শুরু হবে, তা এখনো জানা নয় প্রকল্পের সুবিধাভোগিদের।

এলাকাবাসীর দাবি- দু’একদিন পর থেকেই জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন শুরু হবে। তখন প্রকল্পের কাজের জন্য মাটি পাওয়া বড়ই মুশকিল হবে। ওই সুবাদে প্রকল্পের টাকা হরিলুটের পায়তারা চলছে।

দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সুত্রে জানা যায়, ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে প্রথম পর্যায়ে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন কর্মসূচির অধীনে ১ কোটি ২৩ লক্ষ ৪ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ৪৯টি প্রকল্পের বিপরীতে ১৫৩৮জন শ্রমিকের জন্য ওই বরাদ্দ মঞ্জুর হয়।

১ নম্বর বাংলাবাজার ইউনিয়নে ৭টি প্রকল্পে ২১০জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৬ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তন্মধ্যে উস্তিংগেরগাঁও পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, বাংলাবাজার হতে ভোলাখালী পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, শহীদ স্মৃতি উচ্চবিদ্যালয় হতে আননপাড়া ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা, ব্রিটিশ পয়েন্ট হতে বাংলাবাজার পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, আলমখালী মসজিদ হতে হকনগর বাজার পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটি ভরাটে ৬০জন শ্রমিকের বিপরীতে ৪ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা, বাংলাবাজার হতে ঘিলাতলী নদীর ব্রিজ পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, মৌলানদীর ব্রিজ হতে হকনগর বাজার পর্যন্ত পাকা সড়কের উভয়পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।

বাংলাবাজার ইউপি চেয়ারম্যান মাস্টার জসিম উদ্দিন রানা বলেন, আগামি সপ্তাহে কাজ শুরু হবে।

২ নম্বর নরসিংপুর ইউনিয়নে ৫টি প্রকল্পে ২২০জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৭ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। খাইরগাও-চাইরগাও যোগাযোগ সড়কের মোড় হতে নতুন ব্রিজ পর্যন্ত মাটি ভরাট এবং নাছিমপুর- সোনাপুর যোগাযোগ সড়কের মাটিভরাট ৫০জন শ্রমিকের বিপরীতে ৪ লক্ষ টাকা, নরসিংপুর গরুর বাজারে মাটিভরাট ও ঘিলাছড়া মসজিদ হতে পাকার মোড় পর্যন্ত মাটিভরাট ৪৫ জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা, রাগীব-বারেয়া উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠভরাটে ৫০জন শ্রমিকের বিপরীতে ৪ লক্ষ টাকা, সিরাজপুর গ্রামের বড় সড়কের পাকার মোড় হতে তবারক মড়লের বাড়ি পর্যন্ত মাটিভরাটে ৩৭জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা, শ্যামারগাঁও ব্রিজের পূর্বসাইট হতে পাকার মোড় পর্যন্ত ভরাট ও রহিমের পাড়া ব্রিজের সাইটভরাট এবং উত্তর শ্রীপুর মুজেফরের বাড়ি হতে রশিদের বাড়ি পর্যন্ত মাটিভরাটে ৩৮জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩লক্ষ ৪ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

নরসিংপুর ইউপি চেয়ারম্যান নুর উদ্দিন আহমেদ জানান, ৫টি প্রকল্পের ৩টি শেষ, ১টি চলমান, আর ১টি আগামিকাল শুরু হবে।

৩ নম্বর দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নে ৫টি প্রকল্পে ১৩৮জন শ্রমিকের বিপরীতে ১১ লক্ষ ৪ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। নৈনগাঁও হিন্দুপাড়ার সড়কে মাটিভরাটে ৩২জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা, পরমেশ্বরীপুর বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ভরাটে ২৫জন শ্রমিকের ২ লক্ষ টাকা, পূর্ব মাছিমপুর গ্রামের মসজিদের পিছনে কবরস্থানে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, পশ্চিম মাছিমপুর নছরের বাড়ি হতে মখনের বাড়ি হয়ে লতিফের বাড়ী পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ৩১জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা, বড়বন্দ গুচ্ছগ্রাম হতে মাদ্রাসা হয়ে গোলাম কাদিরের বাড়ি পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়।

দোয়ারাবাজার সদর ইউপি চেয়ারম্যান এম এ বারী জানান, ৫টি প্রকল্পের ৩টির কাজ চলমান, ২টির কাজ আগামিকাল শুরু করা হবে।

৪ নম্বর মান্নারগাও ইউনিয়নে ৭টি প্রকল্পে ১৯০জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৫ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

শ্যামলবাজার বাঁধ মেরামতে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা, আজমপুর ক্লাবঘর হতে উত্তরমুখী সড়ক মেরামতে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, জালালপুর শাহজালাল মসজিদ হতে মুক্তার আলীর বাড়িমুখি সড়ক নির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, গোপালপুর মাদ্রাসা হতে সাউদেরগাঁওমুখি সড়ক মেরামতে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, রামপুর আতর আলীর বাড়ি হতে নুর ইসলামের বাড়িমুখি সড়ক নির্মাণে ৪৪জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৫২ হাজার টাকা, ছাতক-সুনামগঞ্জ সড়ক হতে যোগীরগাঁও বরকতের বাড়িমুখি সড়ক মেরামতে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, বদরপুর দক্ষিণপাড়া মসজিদের পেছন হতে মোড়ামুখি সড়ক মেরামতে ২৫জনের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়।

মান্নারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা আজিজ জানান, ৬টি প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ, ১টির কাজ ইতিমধ্যে শরু হয়েছে।

৫ নম্বর পান্ডারগাঁও ইউনিয়নে ৬টি প্রকল্পে ১৮০জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৪ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। মঙ্গলপুর বাজার হতে সাবাজ আলীর বাড়ি পর্যন্ত সড়কের দু’পাশে মাটিভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, সোনাপুর আজমান আলীর বাড়ি হতে ফরিদের বাড়ি হয়ে ব্রিজের মুখ পর্যন্ত সড়ক পুনঃনির্মাণে ৩০জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, পান্ডারগাঁও প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে সোহেলের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক পুনঃনির্মাণ ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, নলুয়া আব্দুস ছুবহানের বাড়ি হতে মসজিদের সড়ক পুনঃনির্মাণ ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, শ্রীপুর বাজার স্ট্যান্ড হতে পলিরচর ইলিয়াসের বাড়ি পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ৩২জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা, পান্ডারখাল ব্রিজের মুখ হতে নতুননগর হান্নানের বাড়ি পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ৪৩জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৪৪ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

পান্ডারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ জানান, খুব শীঘ্রই প্রকল্পের কাজ শুরু করা হবে।

৬ নম্বর দোহালিয়া ইউনিয়নে ৫টি প্রকল্পে ১৭৪জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৩ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

দোয়ারাবাজার খেয়াঘাট পাকা সড়কের মসজিদের পিছন হতে আবুল হোসেন মহাজনের বাড়ি পর্যন্ত এবং পানাইল পুরানপাড়া নতুন ব্রিজের মুখ পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ৪২জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা, খাতুনে জান্নাত মহিলা মাদ্রাসার সামনে হতে দক্ষিণমুখি নিয়ামতপুর পুল এবং নিয়ামতপুর জামে মসজিদের আঙ্গিনায় মাটিভরাটে ৩৮জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৪ হাজার টাকা, প্রতাবপুর গ্রামের পশ্চিমের অংশে ও দক্ষিণের পাকা সড়ক হতে উত্তরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ব্রিজ পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ এবং চৌমুহনা পশ্চিমপাড়া মসজিদের আঙ্গিনায় মাটিভরাটে ৩১জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা, করলিয়া মিনাবাজার হয়ে উত্তরমুখি গুপ্তমানিক বিলের পূর্ব অংশে কাদির মোল্লার বাড়ি সংলগ্ন সামনের কালভার্ট পর্যন্ত সড়ক মেরামতে ৩৮জন শ্রমিকের বিপরীতে ৩ লক্ষ ৪ হাজার টাকা, পানাইল দক্ষিণপাড়া অসকের বাড়ির পশ্চিম সীমানা হতে নকুল বাবুর বাড়ির সামনের সাঁকোঘাট পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়।

দোহালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাজী আনোয়ার মিয়া জানান, আমার সবগুলো প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে যা অতি শীগ্রই শেষ হবে।

৭ নম্বর লক্ষীপুর ইউনিয়নের ৬টি প্রকল্পে ১৭০জন শ্রমিকের বিপরীতে ১৩ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

এরুয়াখাই আব্দুর রহিমের বাড়ির সড়ক ও রসরাই হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশের গর্তভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা, ইদ্রিসপুর গ্রামের বেড়িবাঁধ হতে টিলা পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা, মাঠগাঁও ফারুকের দোকানের পাশের ভাঙ্গা হতে ইসলামপুর গ্রামের সড়কের বিভিন্ন ভাঙ্গাভরাটে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা, রনভুমি রশিদের বাড়ি হতে হাজিগঞ্জ এরশাদের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ২ জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, মাঠগাঁও জামে মসজিদের মাঠভরাট ও ভাংগাপাড়া গ্রামের সড়ক নির্মাণে ৩৭জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা, রসরাই কাশেমের বাড়ি হতে হাবিবুরের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২লক্ষ টাকা।

লক্ষীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমিরুল হক জানান, ৬টি প্রকল্পের কাজই চলমান, যা খুব শীগ্রই শেষ হবে।

৮ নম্বর বগুলা ইউনিয়নে ৩টি প্রকল্পে ১০৬জন শ্রমিকের বিপরীতে ৮ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

আছিরনগর আব্দুল জলিলের বাড়ি হতে আব্দুস সালামের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক পুনঃনির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, কাঠালবাড়ি মেইন সড়ক হতে উকিলের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণে ২৫জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ টাকা, বর্ডারহাট হতে শাহজাহানের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক পুনঃনির্মাণে ৫৬জন শ্রমিকের বিপরীতে ৪ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।

বগুলা ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম জুয়েল জানান আগামি সপ্তাহে কাজ শুরু করা হবে।

৯ নম্বর সুরমা ইউনিয়নে ৫টি প্রকল্পে ১৪৬ জন শ্রমিকের বিপরীতে ১১ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়।

গিরিশনগর রাজুর বাড়ি হতে দুলুর বাড়ি পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ২৯জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা, রাজনপুর আয়নালের বাড়ি হতে গিরিসনগর আবুল কাশেমের বাড়ি হয়ে গিরিসনগর দেলুর দোকান পর্যন্ত মাটিভরাটে ৩০জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা, মামনপুর বশির ডাক্তারের বাড়ি হতে বরকতনগর শফিকুল ইসলামের বাড়ি পর্যন্ত ২৯জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা, বৈঠাখাই মোশাহিদের বাড়ি হতে বৈঠাখাই বাজার পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ২৯জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা, টেংরাটিলা জয়নালের বাড়ি হতে আব্দুল করিমের বাড়ি হয়ে সেলিমের বাড়ি পর্যন্ত সড়কের মাটিভরাটে ২৯জন শ্রমিকের বিপরীতে ২ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।


সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান খন্দকার মামুনুর রশিদ জানান, ৫টি প্রকল্পের মধ্যে ৩টি প্রকল্পের কাজ চলমান। ২টি প্রকল্প খুব শিগগির শুরু করা হবে।

এ ব্যাপারে দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা গোলাম আম্বিয়া বলেন, অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। বাকি প্রকল্পের কাজ খুব শীঘ্রই শুরু করার জন্য বলা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ যথাযথভাবে না হলে বিল দেয়া হবে না।

সিলেটভিউ২৪ডটকম/২৮ জানুয়ারি ২০২০/টিআই/ডালিম/মিআচৌ

সম্পাদক : মো. শাহ্ দিদার আলম চৌধুরী
উপ-সম্পাদক : মশিউর রহমান চৌধুরী
✉ sylhetview24@gmail.com ☎ ০১৬১৬-৪৪০ ০৯৫ (বিজ্ঞাপন), ০১৭৯১-৫৬৭ ৩৮৭ (নিউজ)
নেহার মার্কেট, লেভেল-৪, পূর্ব জিন্দাবাজার, সিলেট
Developed By - IT Lab Solutions Ltd.