আজ শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ইং
২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলায় আপিলের রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফাসিঁর দাবি জানিয়ে ইপসুইচ এন্ড সাফোক আওয়ামীলীগ। ১০ অক্টোবর স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্টে তাৎক্ষনিক আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এই দাবি জানান।
সংগঠনের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক আহমেদ আবুল লেইসের পরিচালনায় এতে প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইপসুইচ এন্ড সাফোক আওয়ামীলীগের প্রবীন নেতা ও বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব সৈয়দ গোলাম রব্বানী , বিশেষ অথিতি ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা আলহাজ্ব আফতাব আলী।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইপসুইচ এন্ড সাফোক আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সিরাজ আলী, ফয়েজ আহমদ, আব্দুর রহিম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশকর আলী,কোষাধ্যক্ষ আব্দুল বাতিন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল হক,শিল্প ও বানিজ্য সম্পাদক ছমিরুল হক মিন্টু, ত্রান ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক চোটন মিয়া,এতে বক্তব্য রাখেন, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হামিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সাদেক হোসেন বাচ্চু।
সভায় বক্তারা, দীর্ঘ ১৪ বছর অপেক্ষার পরে বহুল প্রতিক্ষিত এই মামলার রায় দেওয়ায় মাননীয় বিচারকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা করেন, পাশাপাশি হাইকোর্টে আপিল আবেদনের মাধ্যমে তারেক রহমানের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবী জানানো হয়।
বক্তারা বলেন বাংলাদেশের পেনাল কোড দণ্ডবিধি ৩০২ ধারা অনুযায়ী হত্যাকাণ্ড সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হলে তার সাজা মৃত্যুদণ্ড। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকলে তার সাজা যাবজ্জীবন থেকে ১৪ বছর। তাহলে তারেক জিয়ার জড়িত থাকার কথা সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণ হওয়ার পরেও কেন তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলো না? এ প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মনেও। এই হামলার উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা ও আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করা৷
সভা শেষে ঐতিহাসিক এই রায়ের ফলে জাতি অভিশাপ মুক্ত হওয়ায় জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও দেশবাসীর মঙ্গল কামনায় মোনাজাত পরিচালনা করেন আওয়ামীলীগ নেতা আশকর আলী।